বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:১১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
কলাপাড়ায় কাঁচা মরিচের ফলন বাম্পার হলেও আশানুরূপ দাম পাচ্ছেনা কৃষক

কলাপাড়ায় কাঁচা মরিচের ফলন বাম্পার হলেও আশানুরূপ দাম পাচ্ছেনা কৃষক

মো: লুৎফুল হাসান রানা, কলাপাড়া প্রতিনিধি ॥ কলাপাড়ায় এবার কাঁচা মরিচের ফলন হয়েছে বাম্পার। এলাকার বিভিন্ন গ্রামে কাঁচা মারিচ তোলার ধুম পড়ে গেছে। কেউ ক্ষেত থেকে মরিচ তুলছে। কেউবা আবার তুলে মরিচ বাড়ির উঠানে নিয়ে রাখছেন। এছাড়া অনেক কৃষক তাদের ক্ষেত থেকেই পাইকারদে কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। আর ট্রাক ভরে কৃষকদের উৎপাদিত কাঁচা মরিচ চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে মিলছেনা আশানুরূপ দাম এমন দাবি কৃষকদের। স্থানীয় ও কৃষকদের সূত্রে জানান গেছে, গত কয়েক বছর ধরে কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ, মহিপুর, আলীপুর, লতাচাপলীসহ বিভিন্ন গ্রামে কাঁচা মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। এছাড়া কৃষকরা দামও পেয়েছে ভাল। তাই লাভের আশায় কৃষকরা মরিচ চাষে ঝটুকে পড়ছেন। ভাগ্য ফেরানোর যুদ্ধে দিনরাত পরিশ্রম করেছেন এখানকার কৃষকরা। খালগুলো মরে যাওয়া ও পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় ক্ষেতে ঠিকমত পানি দিতে পারেননি এমন কথা বলেছেন সংশ্লিষ্ট কৃষকরা। স্থানীয় আড়তদার মালিকরা জানান, প্রচুর পরিমানে মরিচ উৎপাদন হওয়ায় এখানকার কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করে তা খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছি। এছাড়া হাটে স্থানীয় কৃষক ছাড়াও পার্শবর্তী ইউনিয়নের লোকজন কাঁচা মরিচ নিয়ে আসে। এদিকে কৃষকদের পাশাপাশী নারি শ্রমিকসহ নানা মানুষের কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। একজন নারী শ্রমিক ক্ষেত থেকে কাঁচা মরিচ ভেঙ্গে দিলে ১ মনে ১০০টাকা আয় হয়। থঞ্জুপাড়া গ্রামের কৃষক মো.মাসুম বিল্লাহ জানান, এ এলাকার জমিগুলো হল বেলে মাটি। যার কারনে বিন্দু মরিচের ফলন ভালো হয়েছে। তবে এখানকার কৃষকরা জিরা, বাঁশগাড়াসহ নানা জাতের মরিচের আবাদ করছেন। এবারে তিনিও ২ একর জমিতে মরিচের চাষ করেছেন। কৃষক মো.আফজাল ভদ্র জানান, এবারে তিনি প্রায় ৪ একর জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। সার, ঔষধ ও পানিসেচ বাবদ এ পর্যন্ত ৩ লক্ষ টাকাট খরচ করেছেন। কৃষক মো. মাহবুব বলেন, নিয়মিত সার দেয়া, নিড়ানী দিয়ে ক্ষেত পরিষ্কার করার পাশাপাশি কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এখন পুরো ক্ষেতের মরিচ সঠিক দামে বিক্রি করতে পারলে ৪ লক্ষ টাকার মত বিক্রি করতে পারবো বলে তিনি জানিয়েছেন। উপজেলা কৃষি-কর্মকর্তা আবদুল মন্নান জানান, এ উপজেলায় এবার ৫০০ হেক্টরেরও বেশি জমিতে মরিচের আবাদ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড়ে ৪ টন উৎপাদন হয়েছে। তাবে পানি সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যে বিভিন্ন খাল খনন শুরু হয়েছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com